সোনা ঝরা শেরপুুর,বার আউলিয়ার শহর শেরপুর,উত্তর বঙ্গের প্রবেশদ্বার,শেরপুর,বগুরা । শেরপুরে ১৯৬৭ সালের ২৫শে নভেম্বর শেরপুর কলেজ এর যাএা শুরু হয় ৷ অএ কলেজটি প্রতিষ্ঠার পিছনে এলাকার হিন্দু, মুসলমান, রাজনীতিবিদ,সরকারি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সমাজের নানা শ্রেনীর লোকের অবদান ছিল। তন্মধ্যে কিছু সুনামধন্য ব্যাক্তির কথা উল্লেখ না করলেই নয় ।সবার আগে যে শ্রদ্ধেয় ব্যক্তির নাম উল্লেখ করতেহয় তিনি হলেন মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শহীদ বুদ্ধিজীবি অধ্যক্ষ জনাব মহসীন আলী দেওয়ান । শেরপুর, ধুনট, নন্দীগ্রামের তদাণি ন্তন এম .পি.এ.জনাব গোলাম রব্বনী.বগুড়ার তদানি ন্তন মহুকমা প্রশাসক.জনাব এস,এম ইসমাইল হক ,শেরপুরের তদাণি ন্তন সার্কেল অফিসার জনাব মুহম্মদ মুজিবুর রহমান (ইপিসিএস) সহ শেরপুরের আপামোর জনগন যাদের নামে দীর্ঘ তালিকা সংযোহিত হল। এ ছাড়া যাদের দানের জমির উপর কলেজটি প্রটিষ্ঠিত ও নগদ টাকা দান কারী গনের তালিকাও সংযোজিিত হলো। সর্বস্তরের জনগনকে সংগে নিয়ে শেরপুর পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের শ্রীরামপুর মৌজার ঢাকা বগুড়া মহা সড়কের পার্শে ছায়া ঘেরা সুনিবীর কোলাহল মুুক্ত পরিবেশে অন্তত পাঁচ একর জমির উপর কলেজটি প্র্রতিষ্ঠিত হয়। শুরু থেকেই রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি ও একই সাথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্য্যালয় হতে স্নাতক শ্রেনীর পাাঠদানের অনুমতি লাভ করে। আতঃপর সময়ের আবর্তনে বিভিন্ন সভাপতির হাত ধরে বর্তমান সভাপতির হাত ধরে বর্তমান সভাপতি শেরপুর ধুনটের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আলহাজ হাবিবর রহমানের হাত ধরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রি গণতন্ত্রের মানসকন্যা বঙ্গবন্ধুর নয়নেরমণি জননেত্রি শেখ হাসিনার প্রতিস্রুতি মোতাবেক কলেজটি জাতীয়করণ হতে চলেছে।
বর্তমানে উচ্চমাধমিক, স্নাতক (পাস),বাউবি (উচ্চমাধমিক ও স্নাতক) ও ৬ টিি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) সহ ১৫ সদসসের পরিচালনা পরিষদ ৮৮ জন স্টাফ ও প্রায় ৩০০০ (তিন হাজার) ছাত্র/ছাত্রী নিয়ে অত্র্ আলাকায় এই বিদ্যাপীঠটি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শহীদ বুদ্ধিজীবি প্র্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মহাসীন আলী দেওয়ান সাহেবের স্ত্রীকে স্বাধীনতার পরপরই বঙ্গবন্ধুু শেখ মুজিবর রহমান আর্থিক অনুদান একটি শোক চিঠি প্রেরন করেন ।যার কপি এখানে সংযোজিত হল ।
এছাড়া ওনার নামে স্মারক ডাকটিকেটও প্রকাশ করা হয় । যা এখানে সংযোজিত হল ।
শেরপুর,ধুনট,নন্দী গ্রামের তদানিন্তন এম,পি,এ জনাব গোলাম রব্বানী শেরপুর কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য যে চিঠিটি লেখেন তা নিচে সংযোজিত করা হল ।
শেরপুর আপামোর জনগন যাদের নামের দীর্ঘ তালিকা সংযোজিত হল ।
বগুড়ার তদানিন্তন মাহকুমা প্রশাসক জনাব এস,এম ইসরাইল হক তদানিন্তন এম, ,পি,এ,মোঃ গোলাম রব্বানী,প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শহীদ বুদ্ধিজীবি মহসীন আলী দেওয়ান,
এলাকার আরো গণ্যমান্য লোকজন সহ ২৫শে নভেম্বর ১৯৬৭ইং সালে শেরপুর কলেজ দ্বার উদঘাটন করেন ।যার ছবি সংযোজিত হলো ।
যাদের দানের জমির উপর কলেজটি প্রতিষ্ঠিতস হয় তাদের নামের তালিকা নিচে সংযোজিত হল ।
১। আলহাজ্ব কাজেম উদ্দিন সরকার ।
২।শ্রীমতি কিরনবালা ।
৩। মোঃ আব্দুল মান্নান বিশ্বাস ।
৪। শ্রীমতি ইন্দু বালা সাহা ।
৫। শ্রী ননী গোপাল ঘোষ গং ।
৬। শ্রী যতীন্দ্র নাথ সাহা ।
৭। মোঃ মাদার বক্স ।
৮। মোঃ মজিবর রহমান প্রাং ।
৯। মোছাঃ আনোয়ারা খাতুন ।
১০। শ্রীমতি রাধা রাণী ঘোষ ।
নগদ টাকা দানকারী গণের নামের তালিকা সংযোজিত হল ।
১। আলহাজ্ব কাজেম উদ্দিন সরকার ।
৫০০০/-
আশ গ্রাম,শেরপুর,বগুড়া ।